ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনাঃসমবায় এর সংখ্যা যৌক্তিক পর্যায়ে নিয়ে আসার জন্য দীর্ঘদিনের অকার্যকর/নিস্ক্রিয় সমবায় সমিতিগুলির নিবন্ধন বাতিলের ব্যবস্থা গ্রহণ করা আগামী অর্থ বছরের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। পাশাপাশি উপজেলা ভিত্তিক সুনির্দিষ্ট সংখ্যক সমিতি চিহ্নিত করে উৎপাদনমুখী সমিতিতে রূপান্তর করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।উদ্ভাবনী উদ্যোগের মাধ্যমে উপজেলা সমবায় কার্যালয়ের নাগরিক সেবা সহজ করা ও ট্রেডভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করার মাধ্যমে সমবায় উদ্যোক্তা সৃষ্টিকরা ও আত্ম-কর্মসংস্থানের পথ সুগমকরাও অন্যতম লক্ষ্য। সমবায়ের মাধ্যমে দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধি এবং উৎপাদিত পণ্য সরাসরি ভোক্তাদের নিকট সুলভ মূল্যে পৌছে দেয়ার লক্ষ্যে সমবায় পণ্যেরব্রান্ডিং, বাজার জাত করণে সহায়তা করা হবে। এছাড়া সমবায়ের মাধ্যমে নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী, সুবিধাবঞ্চিত ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠী ও মহিলাদের সরাসরি ও বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টি, সামাজিক ও আর্থিক বৈষম্য হ্রাস এবং জীবন যাত্রার মান উন্নয়নের জন্য প্রকল্প/কর্মসূচি গ্রহণে সমবায় অধিদপ্তরে প্রকল্প/কর্মসূচির প্রস্তাব প্রেরণ করা হবে। দুগ্ধ সমবায় সমিতির কার্যক্রম বিস্তৃতকরনের মাধ্যমে বৃহত্তর যশোর,ফরিদপুর ও খুলনা জেলার দারিদ্রদূরীকরন ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় সমিতির মাধ্যমে মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস